ওয়েব ডেস্ক: মুকেশ আম্বানির জিও প্ল্যাটফর্ম কি এবার ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজারে প্রবেশ করতে চলেছে? এই নিয়েই কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় শোরগোল। শোরগোল শুরু হয়েছে ইন্টারনেট প্রযুক্তি সংস্থা পলিগন ল্যাবস-এর সঙ্গে জিও প্ল্যাটফর্মের মেলবন্ধন ঘটার পরেই। এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না হলেও নেটিজেনদের অনেকেই জিওকয়েনের ছবি আপলোড করছেন। বিটিনিং সংস্থার সিইও কাসিফ রাজাও ছবি শেয়ার করেছেন। মনে করা হচ্ছে, মোবাইল রিচার্জ এবং রিলায়ান্সের গ্যাস স্টেশনে জিওকয়েন ব্যবহৃত হতে পারে।
জিওকয়েন বস্তুটি কী?
ক্রিপ্টোকারেন্সির দুনিয়ায় নতুন বিটকয়েন এনেছে রিলায়ান্স ইন্ডাস্ট্রিজ, যার নাম হল জিওকয়েন। ব্লকচেন প্রযুক্তি সমন্বিত ইকোসিস্টেমে এই বিটকয়েন দেশের ডিজিটাল লেনদেনে বিরাট পরিবর্তন আনতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ‘ইউটিলিটি টোকেন’ হিসেবে জিওকয়েন জিও-র ডিজিটাল সার্ভিস যেমন, পেমেন্ট, ডেটা স্টোরেজ এবং ই-কমার্সে গতি আনতে সক্ষম হবে। ভারতের প্রযুক্তি চালিত অর্থনীতির জিওকয়েন এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে বিশ্বাস বিশেষজ্ঞদের।
দুনিয়ার অন্যতম সেরা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হল রিলায়ান্স ইন্ডাস্ট্রিজ। তাদের তৈরি বিটকয়েন স্বাভাবিক ভাবেই ক্রিপ্টোকারেন্সির জগতে আলোড়ন ফেলেছে। দেশ ক্রিপ্টো পলিসির পথে এগোনোয় জিওকয়েন অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করতে চলেছে। জল্পনা চলছে, জিওমার্ট, জিওপে এবং জিওক্লাউডে গতি আনবে রিলায়ান্সের বিটকয়েন।