স্পোর্টস ডেস্ক: ৪ ওভার ২৪ রান ৫ উইকেট। এটাই রাজকোট ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে বরুণ চক্রবর্তীর (Varun Chakaravarthy) স্ট্যাট। যখন ইংল্যান্ড বিধ্বংসী রূপে ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল, তখন একা কুম্ভ এবং একাই ইংল্যান্ডের দাপট বন্ধ করে দেন বরুণ। বরুণের বল বুঝতেই পারছেন না ইংল্যান্ডের ব্যাটারেরা। প্রথম বলেই সুইপ মারতে গিয়ে আউট জেমি ওভারটন। পর পর দু’বলে উইকেট নিলেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের স্পিনার।
এমনকী ইডেনের পর রাজকোটেও বাটলারকে আউট করলেন বরুণ চক্রবর্তী। তাঁর বলে রিভার্স সুইপ মারার চেষ্টা করেন বাটলার। কিন্তু বল তাঁর ব্যাটে লেগে পিছনে যায়। ভাল ক্যাচ ধরেন সঞ্জু স্যামসন। আম্পায়ার প্রথমে আউট দেননি। রিভিউ নেয় ভারত। সিদ্ধান্ত বদল হয়। ২২ বলে ২৪ রান করে ফিরলেন বাটলার।
তবে ইংল্যান্ড মাত্র ৩১ বলেই দলগত ৫০ রানের গণ্ডি টপকে গিয়েছিল। পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে ইংল্যান্ড সংগ্রহ করে ১ উইকেটে ৫২ রান, যার মধ্যে ডাকেটের অবদান ৩৯ রানের। শেষমেশ ৭টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ২৬ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ডাকেট। তবে হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেই আউট হয়ে বসেন তিনি। ২৮ বলে ৫১ রান করে অক্ষর প্যাটেলের বলে অভিষেক শর্মার হাতে ধরা পড়েন ডাকেট। সেই সঙ্গে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ঝোড়ো হাফ-সেঞ্চুরির পথে একসময় ৭ বলে ৫টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন বেন ডাকেট। যদিও একই ওভারে নয়।
যখন বরুণের ধাক্কায় একের পর এক উইকেট পড়ছিল তখন লড়াই করছিলেন লিভিংস্টোন। কিন্তু ২৪ বলে ৪৩ রান করে হার্দিকের বলে আউট হন তিনি। আর ইংল্যান্ডের ইনিংস শেষ হয় ৯ উইকেটে ১৭১ রানে।