ওয়েব ডেস্ক: কাশ্মীর উপত্যকায় হত্যালীলার প্রতিবাদে গোটা দেশ সরব হয়েছে। কূটনৈতিক স্তরে ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। দু’পক্ষেই কূটনৈতিক স্তরে একে অন্যকে ‘আঘাত’ এবং ‘প্রত্যাঘাত’ করতে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সংসদ ভবনে সর্বদল বৈঠকে (All Party Meeting) বসে নরেন্দ্র মোদীর সরকার। যদিও প্রধানমন্ত্রী মোদী ছিলেন না বৈঠকে। সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু হওয়া বৈঠক শেষ হয় রাত ৮টা নাগাদ।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের সভাপতিত্বে সংসদ ভবনের ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ, বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ, সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী কিরেন রিজিজু এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা। লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল এবং রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খড়্গেও ছিলেন ওই বৈঠকে। সর্বদল বৈঠক থেকে বেরিয়ে রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) বলেন, “প্রতিটি রাজনৈতিক দল সর্বসম্মত ভাবে ঘটনার নিন্দা জানিয়েছে। সরকার যা-ই পদক্ষেপ করুক, বিরোধী শিবির পূর্ণ সমর্থন জানাবে।” কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়গে বলেন, “আমরা চাই যত দ্রুত সম্ভব জম্মু ও কাশ্মীর শান্তি ফিরুক।” তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।